প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

অত্র এলাকার নারী শিক্ষার প্রসারের কথা বিবেচনা করে ৬নং আউলিয়াপুর ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত সৈয়দপুর গ্রামের কিছু মুরুব্বীয়ান ১৯৬৭ সালে সৈয়দপুর শিকদারগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭২ সালে বিদ্যালয়টি নবম শ্রেণীতে এবং ১৯৭৩ সালে ১০ শ্রেণীতে উন্নিত হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টির লেখাপড়ার মান বেশ ভালো। এই বিদ্যালয়ে মেয়েদের পড়ানোর জন্য এলাকাবাসীর খুব আগ্রহ রয়েছে এছাড়াও বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীবৃন্দ লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে চলেছে।

সভাপতির বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, দিনাজপুর জেলার সদর উপজেলাধীন সৈয়দপুর গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেছেন সৈয়দপুর শিকদারগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

প্রধান শিক্ষকের বাণী

image-not-found

১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত সৈয়দপুর শিকদারগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যায়ল এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে দিনাজপুর জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।